জানিয়া রেখ, চোরও লাশের কাপড় চুরি করে। কিন্তু মাজারের গিলাপ কখনই চুরি করে না।
-------বাবা কালান্দার জাহাঙ্গীর।
চোরও চোরকে ঘৃণা করে, যে চোর গরু চুরি করে।
---------- বাবা কালান্দার জাহাঙ্গীর।
রূপসী নারীকে দেখে যে বলে ভালোবাসি, জেনে রাখ সেটা কখনই ভালোবাসা না, দৈহিক চাহিদা মাত্র।
- ------বাবা কালান্দার জাহাঙ্গীর।
বিবেক বোবা হয়ে যায় যখন দেখতে পায় মহারাজারও মহারাজা ডাকাতরা আল্লাহর ওলি হয়। আর সারা জীবন সাধু থেকেও কাঁচকলা পায়।
কোরান বলছে ইউতিহু মাইয়াশাউ – আমি আতা করি যাকে খুশি তাকে।
-------- বাবা কালান্দার জাহাঙ্গীর
সারাটি জীবন আপন পীরকে বাবা বাবা বলে ডাকলেন অথচ পেলেন না কিছুই। এই বাবা বলে ডেকে কোনো লাভ নেই। এখানে পীর বড় নয়, সত্য পাওটাই বড়। তাই একটির পর একটি পীর বদলিয়ে ফেলুন।
----------কালান্দার ডা. বাবা জাহাঙ্গীর ইকবাল।
নকশাবন্দি- মুজাদ্দেদি তরিকা, চিশতিয়া-কাদেরিয়া তরিকা, আবু - উলাহ তরিকা, কালান্দারিয়া তরিকার শান গেয়েই গেলেন , শান না গাইলেও কিছু আসে যায় না। প্রশ্ন হলো? আপনি তো তিন নম্বর ছাগলের বাচ্চার মতো দুধ না পেয়ে শুধু লাফালাফি করেই গেলেন।
--------কালান্দার ডা. বাবা জাহাঙ্গীর ইকবাল।
বাব জান শরীফ শাহসুরেশ্বরীর বাণী ৩১ ।
সারাটি জীবন আপন পীরকে বাবা বাবা বলে ডাকলেন অথচ পেলেন না কিছুই। এই বাবা বলে ডেকে কোনো লাভ নেই। এখানে পীর বড় নয়, সত্য পাওটাই বড়। তাই একটি পর একটি পীর বদলিয়ে ফেলুন।
------কালান্দার ডা. বাবা জাহাঙ্গীর ইকবাল।
নকশাবন্দি- মুজাদ্দেদি তরিকা, চিশতিয়া-কাদেরিয়া তরিকা, আবু - উলাই তরিকা, কালান্দারিয়া তরিকার শান গেয়েই গেলেন , শান না গাইলেও কিছু আসে যায় না। প্রশ্ন হলো? আপনি তো তিন নম্বর ছাগলের বাচ্চার মতো দুধ না পেয়ে শুধু লাফালাফিই করেই গেলেন।
------কালান্দার ডা. বাবা জাহাঙ্গীর ইকবাল।
আমার পীর বাবা কালান্দার জাহাঙ্গীরের সঙ্গে অন্য পীরের তুলনা করাই যায় না। কারণ, কোরানে ২১ টি বার রুহ বিষয়ে বলা হয়েছে, এবং এই ২১ বারই এক বচনে বলা হয়েছে রুহের বহুবচন নাই । রুহ ফুৎকার করা হয়– নফস নয় । এই বিষয়ে অবাক করা ব্যাখ্যাটি সমগ্র পৃথিবীতে আমার বাবাই দিয়ে গেছেন। কথাটি শুনতে ভাল লাগবে না, কিন্তু আসলে ইহা একটি তিক্ত সত্য কথা। আমার পীর বাবার পঁচিশটি বই কোরানের পনের পারার অনুবাদ কিছুটা ব্যাখ্যা এবং আট জি.বি তেষট্টি ঘন্টার মেমোরিকার্ডটি শুনলে আপনি বুঝতে পারবেন আমার কথার সত্যটি।
-------শাহ সূফি ময়েজউদ্দিন আল সুরেশ্বরী।
যারা অজানা কিছু জানতে আগ্রহি
তাদেরকে বলছি, সবাইকে নয়।
তোমার পীর যত বড় পীরই হোক না কেন
যদি তুমি তার থেকে সত্য না পাও তবে
ফেলে দাও তাকে। কারণ পীর এখানে মুখ্য
বিষয় নয়, মুখ্য বিষয় হলো সত্য পাওয়া।
সত্য হলো আল্লাহর রহস্য লোকের কিছু জানা।
সুরেশ্বরীর শান কত বড় রে, ভান্ডারীর শান
কত বড় রে, খাজা বাবার শান কত বড় রে,
শান বললেও আছে, না বললেও আছে, তুমি
কি ঘোড়ার ডিমটা পাইলা। তুমিতো বকরির
তিন নম্বর বাচ্ছার মতো দুধ না পেয়ে পীরের
বাড়িতে গিয়ে শুধু লাফালাফিই করে গেলা।
আসো বসো মুরিদ হও, ধ্যান - সাধনা কর, যদি
আল্লাহর রহস্যলোকের কিছুই না পাও
আমাকে ফেলে চলে যাও, এখানে পীর বড়
নয় এখানে সত্য বড়। সারা জীবন বাবা
বাবা ডাকবা পাইবা না ঘোড়ার ডিমও
সেই বাবা ডাইকা কোন লাভ নাই।
--------কালান্দার ডাঃ বাবা জাহাঙ্গীর ইকবাল
শরাহ বা ধর্মরে রীতিনীতি তিনটি বিষয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ । যথা – ঈমান, ইসলাম ও এহসান। ঈমান হল এমন এক ধরনের প্রত্যয় বা বিশ্বাস যাতে কোনা দ্বিধা, দ্বন্দ্ব ও সন্দেহ নেই। ইসলাম হল দ্বীনর বহু শাখা প্রশাখা বিশিষ্ট বাহ্যিক রূপ। অর্থাৎ ইসলাম বাহ্যিক আচার অনুষ্ঠানের মধ্য সীমাবদ্ধ। উল্লিখিত ইসলাম দ্বারা বাহ্যক রীতিনীতি বোঝায়। এ ইসলাম মুসলিমদের বিভিন্ন মাজাহাব দ্বারা বিভক্ত। কিন্তু মূল ইসলামে কোনো দ্বিধা-বিভক্তি নেই। এক হিসাবে বলা হয়। এখানেই ইসলামের পূর্ণতা ও মহত্ত পরিস্ফুটিত । এর বিষয়বস্তু হল, অন্তর ক্রিয়া । তাই অন্তর ক্রিয় দ্বিধামুক্ত এবং সন্দেহের অতিত। কারণ এর লক্ষ তাওহীদে প্রকৃতি হল তাকওয়া । সুতরাং এ পথে দ্বিধা ও দ্বন্ধের স্থান নেই। এর স্তর ও পদ্ধতিতে বিভিন্নতা পরিদৃষ্ট হলেও এহসানই হচ্ছে এর মূল । এহসানে সমগ্র ভুমিকাই কল্যাণকর এবং পবিত্র ।এরই নাম কামালিয়াত ও বুজুর্গি । সুতরাং এত দ্বিধার স্তান নেই । তবে এ ক্ষেত্রে স্তরে স্তরে পার্থক্য হতে পারে। এর কারনে এহসানওলাদের মৌল উপাদান অভিন্ন। প্রকৃতপক্ষে তারা আপসে একই ব্যক্তি তূল্য।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন