প্রাণ ও পরম এর রহস্য
...................................
প্রাণ এবং পরম এক নয়। প্রাণ-পরমের প্রশ্নে সবাই ভুল করে। দার্শনিকরা তো আরও ভুল করে। ভাষার শব্দের গাঁথুনির অভাবে স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণ ভুল করেছেন। দেবতাদের রাজা মহাদেবও ভুল করেছেন। আসলে এই ভুলটি ভুল নয়। ভাষার অভাবে বাধ্য হয়ে তাঁরা ভুল করেছেন। তাঁরা জেনেশুনে ভুল করতে বাধ্য হয়েছেন। কোথায় প্রাণ আর কোথায় পরম। আর সাধারণ পীর-ফকিরেরা, ওলি- দরবেশেরা ভুল করে কিন্তু বিগার কমে না। বিগার মানে ঠাঁট-বাঁট অহঙ্কার। কিচ্ছু জানে না অথচ পীর হয়ে বসে আছেন। ভিতরে কোন মালই নেই কিন্তু পরে আছেন সুন্নতি লেবাস। এই রকম সুন্নতি লেবাস মহানবি পরেছেন কি-না সন্দেহ! ইহা কি তথাকথিত সুন্নত, না আসল সুন্নত? তাহা আমার জানা নাই। প্রাণ আর পরমের পার্থক্যটি করে গেছেন পৃথিবীর বুকে একমাত্র মহানবি আবুল কাসেম হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)। মহানবি বলে গেছেন, প্রাণের নাম নফ্স আর পরমের নাম রুহ। এই নফ্স আর রুহের পার্থক্যটি মোল্লারা বোঝেন না। মোল্লারা কিছুই জানে না তাই খুব বেশি বকবক করে। আর সাধারণ মানুষেরা মাথায় গরু-মহিষের মগজ থাকাতে সোবহানাল্লাহ্ বলে চিৎকার করে। সাধারণ মানুষ বানরের চেয়ে একটু উঁচায়। সাধারণ মানুষকে বোঝালেও কী, আর না বোঝালেই কী। সাধারণ মানুষের নাকে গোলাপ ফুল ধরলে জিহ্বা বের করে খেতে চায়। কোন মোল্লার মুখে শুনলাম না এই হাদিসটি- "এক ঘন্টা জ্ঞান অর্জন সত্তর বছরের ইবাদতের চেয়ে উত্তম"। তাহলে এই জ্ঞান কোথা হতে অর্জন করবো? জ্ঞান অর্জন করতে হলে পাঠাগার,স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি হতে জ্ঞান অর্জন করা যায়। এই জ্ঞান অনুসরণ- অনুকরণ করার জ্ঞান। কারণ জ্ঞান দুই প্রকার- একটি হলো: অনুসরণ-অনুকরণ করার জ্ঞান, অপরটি হলো সৃষ্টি করার তথা সৃজনিশক্তির অধিকারী হওয়া। অনুসরণ-অনুকরণ এর জ্ঞান অর্জন করতে হলে বড় বড় ডিগ্রী নিতে হয়। এই ডিগ্রীগুলি এক একটি বড় সাইনবোর্ড। আর যারা সৃষ্টি করে তাঁদের কাঁধের উপর সাইনবোর্ড থাকে না, তারা সবার জন্য। সবার জন্য যে জ্ঞান তার নামই সুফিবাদ। সুতরাং সুফিবাদ ধর্মকে অনুসরণ করে কিন্তু অনুকরণ করে না। কুকুর লেজ নাড়ায় কিন্তু লেজ কখনও কুকুরকে নাড়াতে পারে না। সৃষ্টি করার জ্ঞান স্কুল কলেজ হতে পাওয়া যায় না। রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, লালন, পান্জু শাহ্, দুদ্দু শাহ্, মনমোহন, দ্বিজদাস, জগদিশ এরা সৃষ্টি করার প্রতিভা নিয়ে জন্মগ্রহণ করেছেন। এরা সবসময় ডালভাতের হালে থাকেন। মোহমুক্ত হয়ে যে জীবনটি দাঁড়িয়ে থাকে সেই জীবনটিকে গালভাতের হাল বলা হয়। ইবাদত, বন্দেগি, পূজা, প্রার্থনা করতে হয় মন্দির, গির্জা, প্যাগোডা, কালিশায়। এক ঘন্টা জ্ঞান অর্জন করা সত্তর বছর (বেরিয়া) ইবাদতের চেয়ে উত্তম। তাহলে সাধারণ মানুষদের অনুরোধ করছি, একটু চিন্তা করুন, গবেষনা করুন সত্তর বছরে কত ঘন্টা হয়? আটষট্টি হাজার চারশ ঘন্টায় সত্তর বছর হয়। তাহলে ফলটি কি দাঁড়াল? একটি ইবাদত খানা, একটি পূজা করার মন্দির, গির্জা, প্যাগোডা, কালিশা, গুরু দোয়ারা বহু নামে পরিচিত স্থানগুলো হইতে আটষট্টি হাজার চারশ গুন পবিত্র- যে ঘরে সৃজনিজ্ঞান অর্জন করা হয়। অনুসরণ-অনুকরণ এই জ্ঞান দিতে পারে না। এই জ্ঞান দিতে পারে কেবলমাত্র প্রেম, ভালবাসা, মোহাব্বাত, ইষ্ক, উলফাৎ, হব্বুন। তাই সুফিবাদের ধর্মই হলো প্রেম। সুতরাং যেখানে প্রেম নাই, সেখানে সুফিবাদ নাই। কতগুলো কথা শেখা প্রেম নয়। চোখের জল, কান্না, চিৎকার, নৃত্য করা এগুলো প্রেমের কিছুটা লক্ষণ। এই লক্ষণগুলো যাদের মধ্যে নাই তারা কাষ্ঠ ধর্মের অনুসারী। তাই সমগ্র পৃথিবীকে শান্তি দিতে পারে প্রেম নামক ধর্মের বাহন সুফিবাদ। সুফিবাদই প্রথম, সুফিবাদই শেষ, সুফিবাদই বেচ্যাইন সৃষ্টি করে। তাই সুফিবাদ যারা করে থাকে তারা জবাই করা মুরগির মতো ছটফট করে। সুফিরা বলে, ওরাইতো আনন্দে আছে, ওরাইতো আরামে আছে- যারা জীবনেও আরাম পাই নাই। তাইতো মওলানা জালাল উদ্দিন রুমি বলে গেছেন, "উস দিওয়ানা দিওয়ানা না শোধ"- তথা যে পাগল হয় নাই সেই তো আসল পাগল। হযরত জিগার মুরাদাবাদি বলে গেছেন, "ঐ মানুষটি হুশের মধ্যে আছে, যার কোন হুশ নাই"। সুতরাং হে মানুষ, তুমি যদি সত্য সাগরে অবগাহন করতে চাও তাহলে সাহসের সাথে সুফিবাদকে গ্রহণ করো।
সগীরে আজম, জামালে কিবরিয়া, গোলামে হারিমেনাজ,ফজলে রাব্বানি , আমবারে ওয়ারসী, হেরমায়ে আবদাল, জানজিরে বেখুদি, লাসানিয়ে সিনানাথ, নূরে তাবাসসুম, মেহেতাব বিন্দাবাসি, দিলবারি পায়েন্দবাসি, আশেকা শারমিন্দাবাসি, গোলামে রিন্দী, পীরে এলমে লাহুতি, জামালাস, ফিকরে উইসালাস, ফায়েজে মাহাবুবে এলাহী, খায়ের মাকদম,শারমি ফারোশাম, আমাদ তামামি, গোলামে ফা-কুম-কুম ইয়া হাবিবী, বা-হুসনে এহে্তেমামাত, তোফায়েলে দিগারা ইয়াবাত, মুফ্তা খারাজুয়ে, বেমেছালে লাজশরম, বারকাতকা এজাহার, জামালে এলাহিয়া, হালে মোরাকাবা, চেরাগে রওশন,জালুয়ায়ে নুরে এলাহী, বেনিয়াজ, গুলে বে- নাজির, গোলামে বাশানে বাশিরুন, হুব্বেতো মাস্তাম,গোলামে মাকসুদে হাকিকত, পারাস্তারে মহাব্বত, উলুলে মহাব্বত, মোহনী মুরাত, সোহনী সুরাত, বান্দা নেওয়াজ, জালুয়ায়ে দিল, আশিকে জামালে ইয়ার, গোলামে হাসান হোসাইন, ফসলে গুল, গাওহারে মানি, হাকিকাতে মুনতাজার , ছানাম আশেকা, হুব্বে মাকামে কিবরিয়া, মেরা ইমান আলি হ্যাঁয়, ফায়েজে মাহাবুবে জালাল নূরি আল সুরেশ্বরী, হুসনে সানাম, নুরকা পূতলা, সুরাতে বালিহারি, বান্দায়ে তাজদারে হারাম, চেরাগে মহাব্বত, জুলমাতমে নূর, পারাস্তারে সামাদ, গোলামে জুলজালাল,বান্দায়ে ইকরাম, বেখুদি এ সেতারা ও হেলাল, চেরাগে জান শরীফ ডা. বাবা জাহাঙ্গীর ইকবাল ইবনে হেলাল গোলামে শাহ জালাল নূরী আল সুরেশ্বরী।
(উনার রচিত ২৫ টি বই এবং ৬৫ ঘন্টার মেমোরিকার্ড টি শুনলেই আপনি হাড়ে হাড়ে টের পাবেন)।
"কালান্দার ড. বাবা জাহাঙ্গীর ইকবাল"
বে-ঈমান হোমিও হল।
নিউ- এলিফ্যান্ট রোড, ১০৮
ঢাকা-১২০৫
(শনিবার বাদে দুপুর ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা)
...................................
প্রাণ এবং পরম এক নয়। প্রাণ-পরমের প্রশ্নে সবাই ভুল করে। দার্শনিকরা তো আরও ভুল করে। ভাষার শব্দের গাঁথুনির অভাবে স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণ ভুল করেছেন। দেবতাদের রাজা মহাদেবও ভুল করেছেন। আসলে এই ভুলটি ভুল নয়। ভাষার অভাবে বাধ্য হয়ে তাঁরা ভুল করেছেন। তাঁরা জেনেশুনে ভুল করতে বাধ্য হয়েছেন। কোথায় প্রাণ আর কোথায় পরম। আর সাধারণ পীর-ফকিরেরা, ওলি- দরবেশেরা ভুল করে কিন্তু বিগার কমে না। বিগার মানে ঠাঁট-বাঁট অহঙ্কার। কিচ্ছু জানে না অথচ পীর হয়ে বসে আছেন। ভিতরে কোন মালই নেই কিন্তু পরে আছেন সুন্নতি লেবাস। এই রকম সুন্নতি লেবাস মহানবি পরেছেন কি-না সন্দেহ! ইহা কি তথাকথিত সুন্নত, না আসল সুন্নত? তাহা আমার জানা নাই। প্রাণ আর পরমের পার্থক্যটি করে গেছেন পৃথিবীর বুকে একমাত্র মহানবি আবুল কাসেম হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)। মহানবি বলে গেছেন, প্রাণের নাম নফ্স আর পরমের নাম রুহ। এই নফ্স আর রুহের পার্থক্যটি মোল্লারা বোঝেন না। মোল্লারা কিছুই জানে না তাই খুব বেশি বকবক করে। আর সাধারণ মানুষেরা মাথায় গরু-মহিষের মগজ থাকাতে সোবহানাল্লাহ্ বলে চিৎকার করে। সাধারণ মানুষ বানরের চেয়ে একটু উঁচায়। সাধারণ মানুষকে বোঝালেও কী, আর না বোঝালেই কী। সাধারণ মানুষের নাকে গোলাপ ফুল ধরলে জিহ্বা বের করে খেতে চায়। কোন মোল্লার মুখে শুনলাম না এই হাদিসটি- "এক ঘন্টা জ্ঞান অর্জন সত্তর বছরের ইবাদতের চেয়ে উত্তম"। তাহলে এই জ্ঞান কোথা হতে অর্জন করবো? জ্ঞান অর্জন করতে হলে পাঠাগার,স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি হতে জ্ঞান অর্জন করা যায়। এই জ্ঞান অনুসরণ- অনুকরণ করার জ্ঞান। কারণ জ্ঞান দুই প্রকার- একটি হলো: অনুসরণ-অনুকরণ করার জ্ঞান, অপরটি হলো সৃষ্টি করার তথা সৃজনিশক্তির অধিকারী হওয়া। অনুসরণ-অনুকরণ এর জ্ঞান অর্জন করতে হলে বড় বড় ডিগ্রী নিতে হয়। এই ডিগ্রীগুলি এক একটি বড় সাইনবোর্ড। আর যারা সৃষ্টি করে তাঁদের কাঁধের উপর সাইনবোর্ড থাকে না, তারা সবার জন্য। সবার জন্য যে জ্ঞান তার নামই সুফিবাদ। সুতরাং সুফিবাদ ধর্মকে অনুসরণ করে কিন্তু অনুকরণ করে না। কুকুর লেজ নাড়ায় কিন্তু লেজ কখনও কুকুরকে নাড়াতে পারে না। সৃষ্টি করার জ্ঞান স্কুল কলেজ হতে পাওয়া যায় না। রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, লালন, পান্জু শাহ্, দুদ্দু শাহ্, মনমোহন, দ্বিজদাস, জগদিশ এরা সৃষ্টি করার প্রতিভা নিয়ে জন্মগ্রহণ করেছেন। এরা সবসময় ডালভাতের হালে থাকেন। মোহমুক্ত হয়ে যে জীবনটি দাঁড়িয়ে থাকে সেই জীবনটিকে গালভাতের হাল বলা হয়। ইবাদত, বন্দেগি, পূজা, প্রার্থনা করতে হয় মন্দির, গির্জা, প্যাগোডা, কালিশায়। এক ঘন্টা জ্ঞান অর্জন করা সত্তর বছর (বেরিয়া) ইবাদতের চেয়ে উত্তম। তাহলে সাধারণ মানুষদের অনুরোধ করছি, একটু চিন্তা করুন, গবেষনা করুন সত্তর বছরে কত ঘন্টা হয়? আটষট্টি হাজার চারশ ঘন্টায় সত্তর বছর হয়। তাহলে ফলটি কি দাঁড়াল? একটি ইবাদত খানা, একটি পূজা করার মন্দির, গির্জা, প্যাগোডা, কালিশা, গুরু দোয়ারা বহু নামে পরিচিত স্থানগুলো হইতে আটষট্টি হাজার চারশ গুন পবিত্র- যে ঘরে সৃজনিজ্ঞান অর্জন করা হয়। অনুসরণ-অনুকরণ এই জ্ঞান দিতে পারে না। এই জ্ঞান দিতে পারে কেবলমাত্র প্রেম, ভালবাসা, মোহাব্বাত, ইষ্ক, উলফাৎ, হব্বুন। তাই সুফিবাদের ধর্মই হলো প্রেম। সুতরাং যেখানে প্রেম নাই, সেখানে সুফিবাদ নাই। কতগুলো কথা শেখা প্রেম নয়। চোখের জল, কান্না, চিৎকার, নৃত্য করা এগুলো প্রেমের কিছুটা লক্ষণ। এই লক্ষণগুলো যাদের মধ্যে নাই তারা কাষ্ঠ ধর্মের অনুসারী। তাই সমগ্র পৃথিবীকে শান্তি দিতে পারে প্রেম নামক ধর্মের বাহন সুফিবাদ। সুফিবাদই প্রথম, সুফিবাদই শেষ, সুফিবাদই বেচ্যাইন সৃষ্টি করে। তাই সুফিবাদ যারা করে থাকে তারা জবাই করা মুরগির মতো ছটফট করে। সুফিরা বলে, ওরাইতো আনন্দে আছে, ওরাইতো আরামে আছে- যারা জীবনেও আরাম পাই নাই। তাইতো মওলানা জালাল উদ্দিন রুমি বলে গেছেন, "উস দিওয়ানা দিওয়ানা না শোধ"- তথা যে পাগল হয় নাই সেই তো আসল পাগল। হযরত জিগার মুরাদাবাদি বলে গেছেন, "ঐ মানুষটি হুশের মধ্যে আছে, যার কোন হুশ নাই"। সুতরাং হে মানুষ, তুমি যদি সত্য সাগরে অবগাহন করতে চাও তাহলে সাহসের সাথে সুফিবাদকে গ্রহণ করো।
সগীরে আজম, জামালে কিবরিয়া, গোলামে হারিমেনাজ,ফজলে রাব্বানি , আমবারে ওয়ারসী, হেরমায়ে আবদাল, জানজিরে বেখুদি, লাসানিয়ে সিনানাথ, নূরে তাবাসসুম, মেহেতাব বিন্দাবাসি, দিলবারি পায়েন্দবাসি, আশেকা শারমিন্দাবাসি, গোলামে রিন্দী, পীরে এলমে লাহুতি, জামালাস, ফিকরে উইসালাস, ফায়েজে মাহাবুবে এলাহী, খায়ের মাকদম,শারমি ফারোশাম, আমাদ তামামি, গোলামে ফা-কুম-কুম ইয়া হাবিবী, বা-হুসনে এহে্তেমামাত, তোফায়েলে দিগারা ইয়াবাত, মুফ্তা খারাজুয়ে, বেমেছালে লাজশরম, বারকাতকা এজাহার, জামালে এলাহিয়া, হালে মোরাকাবা, চেরাগে রওশন,জালুয়ায়ে নুরে এলাহী, বেনিয়াজ, গুলে বে- নাজির, গোলামে বাশানে বাশিরুন, হুব্বেতো মাস্তাম,গোলামে মাকসুদে হাকিকত, পারাস্তারে মহাব্বত, উলুলে মহাব্বত, মোহনী মুরাত, সোহনী সুরাত, বান্দা নেওয়াজ, জালুয়ায়ে দিল, আশিকে জামালে ইয়ার, গোলামে হাসান হোসাইন, ফসলে গুল, গাওহারে মানি, হাকিকাতে মুনতাজার , ছানাম আশেকা, হুব্বে মাকামে কিবরিয়া, মেরা ইমান আলি হ্যাঁয়, ফায়েজে মাহাবুবে জালাল নূরি আল সুরেশ্বরী, হুসনে সানাম, নুরকা পূতলা, সুরাতে বালিহারি, বান্দায়ে তাজদারে হারাম, চেরাগে মহাব্বত, জুলমাতমে নূর, পারাস্তারে সামাদ, গোলামে জুলজালাল,বান্দায়ে ইকরাম, বেখুদি এ সেতারা ও হেলাল, চেরাগে জান শরীফ ডা. বাবা জাহাঙ্গীর ইকবাল ইবনে হেলাল গোলামে শাহ জালাল নূরী আল সুরেশ্বরী।
(উনার রচিত ২৫ টি বই এবং ৬৫ ঘন্টার মেমোরিকার্ড টি শুনলেই আপনি হাড়ে হাড়ে টের পাবেন)।
"কালান্দার ড. বাবা জাহাঙ্গীর ইকবাল"
বে-ঈমান হোমিও হল।
নিউ- এলিফ্যান্ট রোড, ১০৮
ঢাকা-১২০৫
(শনিবার বাদে দুপুর ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা)