আমাদের পীর বাবা কালান্দার জাহাঈীর এর অবাক করা বাণী- ৪
একই হাত ভালবাসায় কেঁপে ওঠে, আবার ঐ একই হাত খুন করতেও কেঁপে ওঠে না।
~হজরত কাতিল সাফায়ি
ঐ মানুষটাই সবচাইতে আরামে আছে , যে মানুষটি কখনই আরাম পায় নাই।
~খাজা গরিবে নেওয়াজ
আমিই ওলি, আমিই আলি , আমিই নবী, মাওলানাও আমি, বীরপুরুষও আমি এবং মন্দিরের পূজারিটিও আমি । এক বিনে যে দুই নাই। দুই দেখাটাও দৃষ্টিবিভ্রম মাত্র।
~হযরত শেখ ফরিদউদ্দিন গঞ্জেশকর।
আমার নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসে রুহুল আমিন যায় ও আসে, আমি কিছুই জানি না। কেবল জানি আমিই দ্বিতীয় যিশুখ্রিস্ট। (ইহা সবারই জানা থাকার কথা যে ২৫ জন নবী মিলেও তিনি যতটা করেছেন তার ১২ ভাগের এক ভাগও মুসলমান বানাতে পারেন নাই -সেই খাজা বাবা গরিবে নেওয়াজ।)
আমার দেহের মধ্যে যে আমি আছি, ইহাই তো ঈশ্বরের অবস্থান করার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রমাণ। ঈশ্বর আমার মধ্যে, আমি ঈশ্বরের মধ্যে। প্রমাণ দেবার আর কোনো প্রয়োজন নেই। আমি যে আমার মধ্যে আছি, এই যুক্তি খণ্ডালেও আমি আছি, না খণ্ডালেও আমি আছি।
------------------ দার্শনিক রেনে ডেকার্তা
ওহাবী মতবাদের গুরুঠাকুর ইমাম তাইমিয়া আর আব্দুল ওহাব নজদী কোরানের ব্যাখ্যার প্রশ্নে এবং মাওলা আলীর কথা এবং নবী মূসা এবং অলী খিজিরের তিনটি ঘটনার প্রশ্নে কে কি জবাব দেবেন? এজন্যই আপনাদে অনুসারীরা এ যুগে " দিস ইজ সূফীজম" নামে বই লিখে গাউছুল আজম বড় পীড় সাহেব, ইবনুল আরাবী, ইমাম গাজ্জালী এবং আহমদ রেফাইর বিরুদ্ধে জঘন্য এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেছেন যাতে অশ্লীল ভাষার প্রশ্নে পর্নো ভাষাটিকেও হার মানিয়েছেন। জঘন্য ভাষায় সর্বজনমান্য ইমাম গাজ্জালীর "এহিয়ায়ে উলুম " এবং ইবনুল আরাবীর "ফতুহাতে মক্কী " কে গঠনমূলক সমালোচনা না করে গালিগালাজ করেছেন। ইমাম জাওজীর রচিত " তাবিসে ইবলিস " বইটিকে সামনে রেখে বড় পীর সাহেবকে সবচেয়ে বেশী বকাবাজি করেছেন। কিন্তুু আপনারা অবশ্যই জানেন যে, এই "তাবিসে ইবলিস" বইটি লিখার পর পরই ইমাম জাওজী তওবা করে বড় পীর সাহেবের মুরিদ হয়েছিলেন। কিন্তুু আপনারা পাঠক ভাইদেরকে ফাঁকি দেবার জন্য মুরিদ হবার কথাটি জেনে শুনে ছাপিয়ে গেলেন। তা না
হলে আপনাদের লিখনির গোমর ফাঁক হয়ে যায়। এতই নিম্নমানের অশ্লীল এবং অপাঠ্য যে, পাল্টা "দিস ইজ দি অরিজিন অফ ওহাবিজম " লিখতে চেয়েছিলাম কিন্তুু বিকৃত মস্তিস্কের ফসল যারা তৈরী করতে পারে তাদেরকে হাজারো বার বুঝালেও যেমনকার তেমনটিই থেকে যাবেন। ইহুদিরা যাকে দ্বিতীয় মুসার সম্মান দিতেও লজ্জা পান না। সেই বারো শতকের দার্শনিক মায়ামোনিডিসের কথাগুলো হুবাহু আপনাদের লিখা ও দর্শনে ফুঁটে উঠে। মায়ামোনিডিসের কথাগুলোকে যদি সম্বল করে ওহাবী মতবাদ প্রচার করেন, তাহলে বলার কি থাকতে পারে? কেবল কিছু সহজ সরল মানুষগুলোকে বিভ্রান্তির চিকন জালে আটকিয়ে আপনাদের অনুসারী বানাতে পারবেন। যেমন মার্কস আর লেলিন বস্তুবাদের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে ধর্মকে নেশার আফিম বলে লেলিয়ে দিয়েছিল তাদের চেলা চামুন্ডাদের! কিন্তু আজ?কত রং ঢং এর যুক্তি, তর্ক নামক নৃত্য দেখিয়ে কত মানুষকে কাছে টেনে নিয়েছিলো। আর আজ? দ্বান্দ্বিক দর্শন হতে আধ্যাত্মবাদকে কাঁচি দিয়ে কেটে লেজ কাটা দ্বান্দ্বিক দর্শনের মারাত্মক যাদু দেখে অনেকেই মুক্তির মূলমন্ত্র বলে মনে করেছিল। আর আজ? বস্তুবাদের মুক্তি এখন নিকোলাই, চসেস্কু আর এলেনা চসেস্কুর ফায়ারিং স্কোয়াডে পড়ে থাকা লাশ। আর লেনিনের সগর্বে দাঁড়ানো মূর্তি মাটিতে বিলীন।গুরু মারা বিদ্যা আবিস্কার করে গুরু হেগেলকে বুড়ো আঙ্গুল দেখাতে গিয়ে নাস্তিক্যবাদের পরিণতিটা কি হয়েছিল। আর আজ? কোরানেই একটু খুঁজে দেখুন, দেখতে পাবেন কোরানের আমানত পাহাড় পর্বত, সাগর কেউই নিতে
চায়নি। যদি কোরানের আমানত নিত তাহলে পাহাড় পর্বত তুলার মত ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হয়ে যেত এবং সাগর শুকিয়ে যেত। তাহলে এই কোরান বলতে আল্লাহ কি বুঝাতে চেয়েছেন? বুকে হাত রেখে বলুন তো, কোরানের এই কথাগুলোর কি উত্তর দেবেন? আপনারা উল্টা পাল্টা সব বিষয়েরই উত্তর দিতে পূূর্ব হতেই উস্তাদ। নিরপেক্ষতা মানে কখনোই সত্যেকে অস্বীকার করা বুঝায় না। আল্লাহ মহানিরপেক্ষ, কিন্তুু সত্যের পক্ষে এবং মিথ্যার বিরুদ্ধে। যারা আল্লাহ নাই বলেন এবং তাই বিশ্বাস করেন তাদেরকে তো আল্লাহ রেজেক হতে বঞ্চিত করেন না। মিথ্যার বিরুদ্ধে আল্লাহর অবস্থান থাকার পরও নাস্তিকদের তো রেজেক একদিনের তরেও
বন্ধ করেন না। কোরানের প্রথম অবস্থায় এবং অনেক বছর কোরানের জের,জবর,পেশ, ছোট মদ এবং বড় মদ কিছুই ছিল না। হাজ্জাজ বিন ইউসুফ - এর সময় তিনিই প্রথম এগুলোর প্রচলন করেন। অথচ অবাক হই যখন সদরউদ্দিন আহমদ চিশতীর মত ইসলাম গবেষকও হাজ্জাজের দেওয়া সুন্নতটিকে লুফে নিলেন। এর বেশী কিছু লিখতে চাই না। কারণ যে যেভাবে বুঝেন সেভাবেই লিখেন। পরে অবশ্য শাহ সুফি সদরউদ্দিন আহমদ চিশতীকে বুঝিয়ে দিতে পেরেছিলাম যে, এই জের, জবর, পেশ, ছোট মদ ও বড় মদগুলো ইসলামের হিটলার হাজ্জাজ বিন ইউসুফ দিয়ে গেছেন। কিন্তুু এই বিরাট ভূলটি সংশোধন করার সময় তিনি পান নাই। কারণ তিন মাসের মধ্যেই তিনি ইন্তেকাল করেন। তাই এই ভূলটি তার ভক্তদের মাঝে রয়েই গেল। চিশতী সাহেব ১৯৯২ সালের ২৬ শে ডিসেম্বর হতে আর একটিও মুরিদ করেন নাই। অতি উৎসাহী ভক্তরা উনার ছবির সামনে দাঁড়িয়ে মুরিদ করার নব বিধানটি আবিস্কার করেন। গ্রাহামবেল টেলিফোন আবিস্কার করেন। তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রীর নাম ছিলো হ্যালো। প্রিয়তমা স্ত্রীকে প্রথম ফোনটি করে বলেছিলেন, হ্যালো হাউ আর ইউ? আজ চিশতী সাহেব ঐ গ্রাহামবেলের মতো ছোট মদ, বড় ছোট আবিস্কার করে তার ভক্তদেরকে জানিয়ে দিলেন। এতো বড় মারাত্মক ভূলটি আজও তার মুরিদরা বহন করে চলছে। ভারাক্রান্ত হৃদয়ে আমাকে কেঁদে কেঁদে বলতে হচ্ছে যে, ইসলামের এতো বড় গবেষক সদরউদ্দিন চিশতী যিনি আমারই আপন চাচা এবং আমিই উনার প্রথম মুরিদ ছিলাম, আজ হতে ৬১ বছর আগে। সেই আপন চাচা সদরউদ্দিন আহমদ চিশতী এত বড় ভয়ঙ্কর ভূলটি করবেন, চিন্তাও করি নাই। চিশতী সাহেব হাজ্জাজ বিন ইউসুফকে আল্লাহ বানিয়ে ফেলেছেন। কারণ কোরানের কথা আল্লাহর কথা। অথচ এই হাজ্জাজ বিন ইউসুফকে ইসলামের সেই বিশেষ যুগের আধুনিক হিটলার বলে অনেকেই মন্তব্য করে থাকেন।
@ নাই নাই প্রতিটি লিখা পড়লেই আপনিই বুঝতে পারবেন পৃথিবীতে তাঁর জোড়া নাই।
------- শাহ্ সুফি সৈয়দ ময়েজউদ্দিন আল সুরেশ্বরী
সগীরে আজম, জামালে কিবরিয়া, গোলামে হারিমেনাজ,ফজলে রাব্বানি , আমবারে ওয়ারসী, হেরমায়ে আবদাল, জানজিরে বেখুদি, লাসানিয়ে সিনানাথ, নূরে তাবাসসুম, মেহেতাব বিন্দাবাসি, দিলবারি পায়েন্দবাসি, আশেকা শারমিন্দাবাসি, গোলামে রিন্দী, পীরে এলমে লাহুতি,আম্বারে যিকরে মিম, জজবায়ে আশেকানা, ফিকরে জামালাস, ফিকরে উইসালাস, ফায়েজে মাহাবুবে এলাহী, খায়ের মাকদম,শারমি ফারোশাম, আমাদ তামামি, গোলামে ফা-কুম-কুম ইয়া হাবিবী, বা-হুসনে এহে্তেমামাত, তোফায়েলে দিগারা ইয়াবাত, মুফ্তা খারাজুয়ে, বেমেছালে লাজশরম, বারকাতকা এজাহার, জামালে এলাহিয়া, হালে মোরাকাবা, চেরাগে রওশন,জালুয়ায়ে নুরে এলাহী, বেনিয়াজ, গুলে বে- নাজির, গোলামে বাশানে বাশিরুন, হুব্বেতো মাস্তাম,গোলামে মাকসুদে হাকিকত, পারাস্তারে মহাব্বত, উলুলে মহাব্বত, মোহনী মুরাত, সোহনী সুরাত, বান্দা নেওয়াজ, জালুয়ায়ে দিল, আশিকে জামালে ইয়ার, গোলামে হাসান হোসাইন, ফসলে গুল, গাওহারে মানি, হাকিকাতে মুনতাজার , ছানাম আশেকা, হুব্বে মাকামে কিবরিয়া, মেরা ইমান আলি হ্যাঁয়, ফায়েজে মাহাবুবে জালাল নূরি আল সুরেশ্বরী, হুসনে সানাম, নুরকা পূতলা, সুরাতে বালিহারি, বান্দায়ে তাজদারে হারাম, চেরাগে মহাব্বত, জুলমাতমে নূর, পারাস্তারে সামাদ, গোলামে জুলজালাল,বান্দায়ে ইকরাম, বেখুদি এ সেতারা ও হেলাল, চেরাগে জান শরীফ ডা. বাবা জাহাঙ্গীর ইকবাল ইবনে হেলাল গোলামে শাহ জালাল নূরী আল সুরেশ্বরী।
(উনার রচিত ২৫ টি বই এবং ৬৫ ঘন্টার মেমোরিকার্ড টি শুনলেই আপনি হাড়ে হাড়ে টের পাবেন)।
"কালান্দার ড. বাবা জাহাঙ্গীর ইকবাল"
বে-ঈমান হোমিও হল।
নিউ- এলিফ্যান্ট রোড, ১০৮
ঢাকা-১২০৫
একই হাত ভালবাসায় কেঁপে ওঠে, আবার ঐ একই হাত খুন করতেও কেঁপে ওঠে না।
~হজরত কাতিল সাফায়ি
ঐ মানুষটাই সবচাইতে আরামে আছে , যে মানুষটি কখনই আরাম পায় নাই।
~খাজা গরিবে নেওয়াজ
আমিই ওলি, আমিই আলি , আমিই নবী, মাওলানাও আমি, বীরপুরুষও আমি এবং মন্দিরের পূজারিটিও আমি । এক বিনে যে দুই নাই। দুই দেখাটাও দৃষ্টিবিভ্রম মাত্র।
~হযরত শেখ ফরিদউদ্দিন গঞ্জেশকর।
আমার নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসে রুহুল আমিন যায় ও আসে, আমি কিছুই জানি না। কেবল জানি আমিই দ্বিতীয় যিশুখ্রিস্ট। (ইহা সবারই জানা থাকার কথা যে ২৫ জন নবী মিলেও তিনি যতটা করেছেন তার ১২ ভাগের এক ভাগও মুসলমান বানাতে পারেন নাই -সেই খাজা বাবা গরিবে নেওয়াজ।)
আমার দেহের মধ্যে যে আমি আছি, ইহাই তো ঈশ্বরের অবস্থান করার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রমাণ। ঈশ্বর আমার মধ্যে, আমি ঈশ্বরের মধ্যে। প্রমাণ দেবার আর কোনো প্রয়োজন নেই। আমি যে আমার মধ্যে আছি, এই যুক্তি খণ্ডালেও আমি আছি, না খণ্ডালেও আমি আছি।
------------------ দার্শনিক রেনে ডেকার্তা
ওহাবী মতবাদের গুরুঠাকুর ইমাম তাইমিয়া আর আব্দুল ওহাব নজদী কোরানের ব্যাখ্যার প্রশ্নে এবং মাওলা আলীর কথা এবং নবী মূসা এবং অলী খিজিরের তিনটি ঘটনার প্রশ্নে কে কি জবাব দেবেন? এজন্যই আপনাদে অনুসারীরা এ যুগে " দিস ইজ সূফীজম" নামে বই লিখে গাউছুল আজম বড় পীড় সাহেব, ইবনুল আরাবী, ইমাম গাজ্জালী এবং আহমদ রেফাইর বিরুদ্ধে জঘন্য এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেছেন যাতে অশ্লীল ভাষার প্রশ্নে পর্নো ভাষাটিকেও হার মানিয়েছেন। জঘন্য ভাষায় সর্বজনমান্য ইমাম গাজ্জালীর "এহিয়ায়ে উলুম " এবং ইবনুল আরাবীর "ফতুহাতে মক্কী " কে গঠনমূলক সমালোচনা না করে গালিগালাজ করেছেন। ইমাম জাওজীর রচিত " তাবিসে ইবলিস " বইটিকে সামনে রেখে বড় পীর সাহেবকে সবচেয়ে বেশী বকাবাজি করেছেন। কিন্তুু আপনারা অবশ্যই জানেন যে, এই "তাবিসে ইবলিস" বইটি লিখার পর পরই ইমাম জাওজী তওবা করে বড় পীর সাহেবের মুরিদ হয়েছিলেন। কিন্তুু আপনারা পাঠক ভাইদেরকে ফাঁকি দেবার জন্য মুরিদ হবার কথাটি জেনে শুনে ছাপিয়ে গেলেন। তা না
হলে আপনাদের লিখনির গোমর ফাঁক হয়ে যায়। এতই নিম্নমানের অশ্লীল এবং অপাঠ্য যে, পাল্টা "দিস ইজ দি অরিজিন অফ ওহাবিজম " লিখতে চেয়েছিলাম কিন্তুু বিকৃত মস্তিস্কের ফসল যারা তৈরী করতে পারে তাদেরকে হাজারো বার বুঝালেও যেমনকার তেমনটিই থেকে যাবেন। ইহুদিরা যাকে দ্বিতীয় মুসার সম্মান দিতেও লজ্জা পান না। সেই বারো শতকের দার্শনিক মায়ামোনিডিসের কথাগুলো হুবাহু আপনাদের লিখা ও দর্শনে ফুঁটে উঠে। মায়ামোনিডিসের কথাগুলোকে যদি সম্বল করে ওহাবী মতবাদ প্রচার করেন, তাহলে বলার কি থাকতে পারে? কেবল কিছু সহজ সরল মানুষগুলোকে বিভ্রান্তির চিকন জালে আটকিয়ে আপনাদের অনুসারী বানাতে পারবেন। যেমন মার্কস আর লেলিন বস্তুবাদের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে ধর্মকে নেশার আফিম বলে লেলিয়ে দিয়েছিল তাদের চেলা চামুন্ডাদের! কিন্তু আজ?কত রং ঢং এর যুক্তি, তর্ক নামক নৃত্য দেখিয়ে কত মানুষকে কাছে টেনে নিয়েছিলো। আর আজ? দ্বান্দ্বিক দর্শন হতে আধ্যাত্মবাদকে কাঁচি দিয়ে কেটে লেজ কাটা দ্বান্দ্বিক দর্শনের মারাত্মক যাদু দেখে অনেকেই মুক্তির মূলমন্ত্র বলে মনে করেছিল। আর আজ? বস্তুবাদের মুক্তি এখন নিকোলাই, চসেস্কু আর এলেনা চসেস্কুর ফায়ারিং স্কোয়াডে পড়ে থাকা লাশ। আর লেনিনের সগর্বে দাঁড়ানো মূর্তি মাটিতে বিলীন।গুরু মারা বিদ্যা আবিস্কার করে গুরু হেগেলকে বুড়ো আঙ্গুল দেখাতে গিয়ে নাস্তিক্যবাদের পরিণতিটা কি হয়েছিল। আর আজ? কোরানেই একটু খুঁজে দেখুন, দেখতে পাবেন কোরানের আমানত পাহাড় পর্বত, সাগর কেউই নিতে
চায়নি। যদি কোরানের আমানত নিত তাহলে পাহাড় পর্বত তুলার মত ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হয়ে যেত এবং সাগর শুকিয়ে যেত। তাহলে এই কোরান বলতে আল্লাহ কি বুঝাতে চেয়েছেন? বুকে হাত রেখে বলুন তো, কোরানের এই কথাগুলোর কি উত্তর দেবেন? আপনারা উল্টা পাল্টা সব বিষয়েরই উত্তর দিতে পূূর্ব হতেই উস্তাদ। নিরপেক্ষতা মানে কখনোই সত্যেকে অস্বীকার করা বুঝায় না। আল্লাহ মহানিরপেক্ষ, কিন্তুু সত্যের পক্ষে এবং মিথ্যার বিরুদ্ধে। যারা আল্লাহ নাই বলেন এবং তাই বিশ্বাস করেন তাদেরকে তো আল্লাহ রেজেক হতে বঞ্চিত করেন না। মিথ্যার বিরুদ্ধে আল্লাহর অবস্থান থাকার পরও নাস্তিকদের তো রেজেক একদিনের তরেও
বন্ধ করেন না। কোরানের প্রথম অবস্থায় এবং অনেক বছর কোরানের জের,জবর,পেশ, ছোট মদ এবং বড় মদ কিছুই ছিল না। হাজ্জাজ বিন ইউসুফ - এর সময় তিনিই প্রথম এগুলোর প্রচলন করেন। অথচ অবাক হই যখন সদরউদ্দিন আহমদ চিশতীর মত ইসলাম গবেষকও হাজ্জাজের দেওয়া সুন্নতটিকে লুফে নিলেন। এর বেশী কিছু লিখতে চাই না। কারণ যে যেভাবে বুঝেন সেভাবেই লিখেন। পরে অবশ্য শাহ সুফি সদরউদ্দিন আহমদ চিশতীকে বুঝিয়ে দিতে পেরেছিলাম যে, এই জের, জবর, পেশ, ছোট মদ ও বড় মদগুলো ইসলামের হিটলার হাজ্জাজ বিন ইউসুফ দিয়ে গেছেন। কিন্তুু এই বিরাট ভূলটি সংশোধন করার সময় তিনি পান নাই। কারণ তিন মাসের মধ্যেই তিনি ইন্তেকাল করেন। তাই এই ভূলটি তার ভক্তদের মাঝে রয়েই গেল। চিশতী সাহেব ১৯৯২ সালের ২৬ শে ডিসেম্বর হতে আর একটিও মুরিদ করেন নাই। অতি উৎসাহী ভক্তরা উনার ছবির সামনে দাঁড়িয়ে মুরিদ করার নব বিধানটি আবিস্কার করেন। গ্রাহামবেল টেলিফোন আবিস্কার করেন। তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রীর নাম ছিলো হ্যালো। প্রিয়তমা স্ত্রীকে প্রথম ফোনটি করে বলেছিলেন, হ্যালো হাউ আর ইউ? আজ চিশতী সাহেব ঐ গ্রাহামবেলের মতো ছোট মদ, বড় ছোট আবিস্কার করে তার ভক্তদেরকে জানিয়ে দিলেন। এতো বড় মারাত্মক ভূলটি আজও তার মুরিদরা বহন করে চলছে। ভারাক্রান্ত হৃদয়ে আমাকে কেঁদে কেঁদে বলতে হচ্ছে যে, ইসলামের এতো বড় গবেষক সদরউদ্দিন চিশতী যিনি আমারই আপন চাচা এবং আমিই উনার প্রথম মুরিদ ছিলাম, আজ হতে ৬১ বছর আগে। সেই আপন চাচা সদরউদ্দিন আহমদ চিশতী এত বড় ভয়ঙ্কর ভূলটি করবেন, চিন্তাও করি নাই। চিশতী সাহেব হাজ্জাজ বিন ইউসুফকে আল্লাহ বানিয়ে ফেলেছেন। কারণ কোরানের কথা আল্লাহর কথা। অথচ এই হাজ্জাজ বিন ইউসুফকে ইসলামের সেই বিশেষ যুগের আধুনিক হিটলার বলে অনেকেই মন্তব্য করে থাকেন।
@ নাই নাই প্রতিটি লিখা পড়লেই আপনিই বুঝতে পারবেন পৃথিবীতে তাঁর জোড়া নাই।
------- শাহ্ সুফি সৈয়দ ময়েজউদ্দিন আল সুরেশ্বরী
সগীরে আজম, জামালে কিবরিয়া, গোলামে হারিমেনাজ,ফজলে রাব্বানি , আমবারে ওয়ারসী, হেরমায়ে আবদাল, জানজিরে বেখুদি, লাসানিয়ে সিনানাথ, নূরে তাবাসসুম, মেহেতাব বিন্দাবাসি, দিলবারি পায়েন্দবাসি, আশেকা শারমিন্দাবাসি, গোলামে রিন্দী, পীরে এলমে লাহুতি,আম্বারে যিকরে মিম, জজবায়ে আশেকানা, ফিকরে জামালাস, ফিকরে উইসালাস, ফায়েজে মাহাবুবে এলাহী, খায়ের মাকদম,শারমি ফারোশাম, আমাদ তামামি, গোলামে ফা-কুম-কুম ইয়া হাবিবী, বা-হুসনে এহে্তেমামাত, তোফায়েলে দিগারা ইয়াবাত, মুফ্তা খারাজুয়ে, বেমেছালে লাজশরম, বারকাতকা এজাহার, জামালে এলাহিয়া, হালে মোরাকাবা, চেরাগে রওশন,জালুয়ায়ে নুরে এলাহী, বেনিয়াজ, গুলে বে- নাজির, গোলামে বাশানে বাশিরুন, হুব্বেতো মাস্তাম,গোলামে মাকসুদে হাকিকত, পারাস্তারে মহাব্বত, উলুলে মহাব্বত, মোহনী মুরাত, সোহনী সুরাত, বান্দা নেওয়াজ, জালুয়ায়ে দিল, আশিকে জামালে ইয়ার, গোলামে হাসান হোসাইন, ফসলে গুল, গাওহারে মানি, হাকিকাতে মুনতাজার , ছানাম আশেকা, হুব্বে মাকামে কিবরিয়া, মেরা ইমান আলি হ্যাঁয়, ফায়েজে মাহাবুবে জালাল নূরি আল সুরেশ্বরী, হুসনে সানাম, নুরকা পূতলা, সুরাতে বালিহারি, বান্দায়ে তাজদারে হারাম, চেরাগে মহাব্বত, জুলমাতমে নূর, পারাস্তারে সামাদ, গোলামে জুলজালাল,বান্দায়ে ইকরাম, বেখুদি এ সেতারা ও হেলাল, চেরাগে জান শরীফ ডা. বাবা জাহাঙ্গীর ইকবাল ইবনে হেলাল গোলামে শাহ জালাল নূরী আল সুরেশ্বরী।
(উনার রচিত ২৫ টি বই এবং ৬৫ ঘন্টার মেমোরিকার্ড টি শুনলেই আপনি হাড়ে হাড়ে টের পাবেন)।
"কালান্দার ড. বাবা জাহাঙ্গীর ইকবাল"
বে-ঈমান হোমিও হল।
নিউ- এলিফ্যান্ট রোড, ১০৮
ঢাকা-১২০৫
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন