শনিবার, ১ এপ্রিল, ২০১৭


ইবলিসের ভেদ 

সেই ইবলিস এখন কোথায় আছে? প্রশ্নটি অতি মারাত্নক এবং বুঝবার জন্য গভীর চিন্তাসাপেক্ষ। ইবলিস বাহিরে নেই। ইবলিস আমাদের মতো মানুষের ভেতরই আপন মূর্তিতে বিরাজমান। মানুষ ছাড়া ইবলিসের নিজস্ব কোনো আকার নেই। মানুষ ছাড়া ইবলিস সম্পূর্ণ আকারবিহীন তথা নিরাকার। তাই মানুষ যেমন আল্লাহর রহস্য তেমনি ইবলিসের রহস্যও এই মানুষ। তাই ইবলিসের যত আকাম-কুকাম সব মানুষের আকৃতির মধ্যেই প্রকাশ পায় এবং এই মানুষ দিয়েই ইবলিসের যত আকাম-কুকাম করানো হয়। মানুষের দেহ এবং রক্তে ইবলিস এমন নিখুঁতভাবে মিশে যায় যে তাকে আর ধরবার উপায়ই থাকে না। তখন সে মানুষের আকৃতিতে ইবলিস। চিনে নিতে বড় কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায় যে, সে কি মানুষরূপী আদম না মানুষরূপী ইবলিস। সুতরাং এই মানুষরূপী ইবলিস কখনোই চায় না মানুষরূপী আদমকে সেজদা করতে তথা আনুগত্য গ্রহণ করতে, কিন্তু আল্লাহ পাক ঘোষণা করছেন যে, আদমের মাধ্যম ছাড়া আল্লাহকে পাওয়া যাবে না, তথা ফানা ফিশ শায়েখ না হয়ে, তথা আপন পীরের মাধ্যে ফানা না হয়ে ফানা ফিল্লাতে যাওয়া যাবে না, তথা আল্লাহতে ফানা হতে পারবে না। তাই খাজা বাবা বলেছেন যে, যার পীর নেই শয়তান হলো তার পীর। কারণ শয়তান পীরকে তথা আদমকে সেজদা তথা আনুগত্য গ্রহণ করতে অস্বীকার করেছে যেমন আমাদেরই মধ্যে যারা নররূপী শয়তান তারা পীরেকে তথা আদমকে সেজদা না দিয়ে তথা আনুগত্য গ্রহণ না করে সোজাসুজি আল্লাহকে পেতে চায় এবং এই চাওয়া যে ইবলিসের চাওয়ার সঙ্গে হুবহু মিল তথা সাদৃশ্য রয়েছে জ্ঞানী জনেরা সহজেই বুঝতে পারেন এবং ইহাও বুঝতে পারেন যে মানুষ ছাড়া শয়তানকে পাওয়া যায় না তথা মানুষ ছাড়া শয়তান হয়ে পড়ে সম্পূর্ণ নিরাকার ।
হুজুর পাক(আ.) একবার সাহাবাদেরকে বলেছিলেন যে, প্রত্যেক মানুষের সঙ্গেই একটি করে শয়তান দেওয়া হয়েছে। এই কথা শুনে একজন সাহাবা হুজুর পাককে (আ)প্রশ্ন করেছিলেন যে, তা হলে কি আপানার সঙ্গেও একটি শয়তান? হুজুর পাক(আ) বলেছিলেন যে, হ্যাঁ তার সঙ্গেও একটি শয়তান দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু তিনি সেই শয়তানকে মুসলমান বানিয়ে ফেলেছেন ।

চেরাগে জান শরীফ শরাবে শাহেনশাহে্ আজিজি বেমিসাল বারগাহে কালান্দার ডাঃ বাবা জাহাঈীর ইকবাল ইবনে হেলাল গোলামে শাহ্ জালাল নূরী আল সুরেশ্বরী। 

বাংলাদেশ তো দুরের কথা সমগ্র পৃথিবীতে যার জোড়া নাই সেই পীর চেরাগে জান শরীফ, শরাবে শাহেনশাহে্ আজিজি ডাঃ বাবা জাহাঈীর ইকবাল ইবনে হেলাল গোলামে শাহ্ জালাল নূরী আল সুরেশ্বরী।
সগীরে  আজম, জামালে কিবরিয়া, গোলামে হারিমেনাজ,ফজলে রাব্বানি , আমবারে ওয়ারসী, হেরমায়ে আবদাল, জানজিরে বেখুদি, লাসানিয়ে সিনানাথ, নূরে তাবাসসুম, মেহেতাব বিন্দাবাসি, দিলবারি পায়েন্দবাসি, আশেকা শারমিন্দাবাসি, গোলামে রিন্দী, পীরে এলমে লাহুতি,আম্বারে যিকরে মিম, জজবায়ে আশেকানা, ফিকরে জামালাস, ফিকরে উইসালাস, ফায়েজ মাহাবুবে এলাহী, খায়ের মাকদম,শারমি ফারোশাম, আমাদ তামামি, গোলামে ফা-কুম-কুম ইয়া হাবিবী, বাহুসনে এহে্তেমামত, তোফায়েলে দিগারা ইয়াবাত, মুফ্তা খারাজুয়ে, বেমেছালে লাজশরম, বারকাতকা এজাহার, জামালে এলাহিয়া, হালে মোরাকাবা, চেরাগে রওশন,জালুয়ায়ে নুরে এলাহী, বেনিয়াজ, গুলে বে নাজির, গোলামে বাশানে বাশিরুন, হুব্বেতো মাস্তাম,গোলামে মাকসুদে হাকিকত, পারাস্তারে মহাব্বত, উলুলে মহাব্বত, মোহনী মুরাত, সোহনী সুরাত, বান্দা নেওয়াজ, জালুয়ায়ে দিল, আশিকে জামালে ইয়ার, গোলামে হাসান হোসাইন, ফসলে গুল, গাওহারে মানি, হাকিকাতে মুনতাজার , ছানাম আশেকা, হুব্বে মাকামে কিবরিয়া, মেরা ইমান আলি হ্যাঁয়, ফায়েজে মাহাবুবে জালাল নূরি আল সুরেশ্বরী, হুসনে সানাম, নুরকা পূতলা, সুরাতে বালিহারি, বান্দায়ে তাজদারে হারাম, চেরাগে মহাব্বত, জুলমাতমে নূর, পারাস্তারে সামাদ, গোলামে জুলজালাল,বান্দায়ে ইকরাম, বেখুদি এ সেতারা ও হেলাল, চেরাগে জান শরীফ ডা. বাবা জাহাঙ্গীর ইকবাল ইবনে হেলাল গোলামে শাহ জালাল নূরী  আল সুরেশ্বরী।


বি:দ্র: ডা:বাবা জাহাঙ্গীর বা-ঈমান আল সুরেশ্বরী রচিত বইসমুহ পাইকারি মূল্যে নিম্নোক্ত ঠিকানায় পাওয়া যাচ্ছে........। 

         ঠিকানা:
                  সুফিবাদ প্রকাশনালয়
              প্রযত্নে:বে-ঈমান হোমিও হল
   ১০৮ নিউ এলিফ্যান্ট রোড(২য় তলা) ঢাকা-১২০৫
               মোবাইল ঃ০১৯১১৫৯৭৭৮০

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন